Algerian Embassy

سفارة الجزائر ، دكا

আলজেরিয়া দূতাবাস, ঢাকা

Embassy of Algeria, Dhaka

Ambassade d'Algérie, Dhaka

বাংলাদেশে আলজেরিয়ান রাষ্ট্রদূতের একান্ত সাক্ষাত্কার

বাংলাদেশ-আলজেরিয়ার সম্পর্ক ঐতিহাসিক একটি সম্পর্ক । আলজেরিয়া প্রথম আরব দেশ যে ১৯৭১ সালে
স্বাধীনতা অর্জনের পরে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। পরবর্তী বছরগুলিতে, আলজেরিয়ার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি
হুয়ারি বোমেডেইন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু
১৯৭৩ সালে আলজেরিয়ায় অবস্থান কালে তিনি একটি অন্যতম বক্তব্য রেখেছিলেন। একটি বিশেষভাবে চার্টার
আলজেরিয়ান বিমান বঙ্গবন্ধুকে লাহোরে অনুষ্ঠিত ১৯৪৮ সালের ওআইসির শীর্ষ সম্মেলনে নিয়ে এসেছিল।
অতীতের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত, মহামান্য রাব্ব লার্বি ডেইলি অবজারভারকে তার
একান্ত সাক্ষাত্কারে এইসব কথা বলেছেন। সাক্ষাত্কারটি পরিচালনা করেছেন আমাদের সহকারী সম্পাদক
শাহরিয়ার ফিরোজ…

বাংলাদেশে আলজেরিয়ান রাষ্ট্রদূতের একান্ত সাক্ষাত্কার প্রকাশিত: সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১ এ ১২.০০ এএম গণনা: ১৫৯
শাহরিয়ার ফিরোজ

ফেসবুকের শেয়ারিং

বাংলাদেশে আলজেরিয়ান রাষ্ট্রদূতের একান্ত সাক্ষাত্কার
বাংলাদেশ-আলজেরিয়ার সম্পর্ক ঐতিহাসিক একটি সম্পর্ক । আলজেরিয়া প্রথম আরব দেশ যে ১৯৭১ সালে
স্বাধীনতা অর্জনের পরে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। পরবর্তী বছরগুলিতে, আলজেরিয়ার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি
হুয়ারি বোমেডেইন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু
১৯৭৩ সালে আলজেরিয়ায় অবস্থান কালে তিনি একটি অন্যতম বক্তব্য রেখেছিলেন। একটি বিশেষভাবে চার্টার
আলজেরিয়ান বিমান বঙ্গবন্ধুকে লাহোরে অনুষ্ঠিত ১৯৪৮ সালের ওআইসির শীর্ষ সম্মেলনে নিয়ে এসেছিল।
অতীতের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত, মহামান্য রাব্ব লার্বি ডেইলি অবজারভারকে তার
একান্ত সাক্ষাত্কারে এইসব কথা বলেছেন। সাক্ষাত্কারটি পরিচালনা করেছেন আমাদের সহকারী সম্পাদক
শাহরিয়ার ফিরোজ…

ডেইলি অব্জারবার: মহামান্য রাবাহ লার্বি, আপনি এক বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে রয়েছেন এবং এখন
পর্যন্ত কীভাবে আপনার অভিজ্ঞতাটি ব্যাখ্যা করবেন?

মহামান্য রাবাহ লার্বি: প্রকৃতপক্ষে আমি এখানে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আমার দেশ আলজেরিয়ার
রাষ্ট্রদূত হয়ে এসেছি। তবে, ২০২০ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য পরিস্থিতির কারণে, কোভিড -১৯
দ্বারা প্রভাবিত অন্যান্য দেশের মতো, বাংলাদেশের বিভিন্ন সমিতির কর্তৃপক্ষ এবং উপাদানগুলির সাথে আমার
কার্যক্রম এবং বৈঠক খুব কম। কিছুদিন আগে ঢাকার বাইরে আমার প্রথম ভ্রমণ হয়েছিল মাননীয়
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ এ কে আবদুল মোমেনের শহর সিলেটে আমার সংক্ষিপ্ত সফর হয়েছিল।

আমি আমার স্ত্রীর সাথে বিমানে সেখানে গিয়েছি এবং রাস্তায় দিয়ে ফিরে এসেছি। এটি আমাকে দূর থেকে দেখার
অনুমতি দিয়েছে এবং অবশ্যই কেবলমাত্র অতিমাত্রায়, মানুষের জীবন ও অবস্থা সম্পর্কে। আমাকে এই
সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য স্থানীয় পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই যারা আমার যাতায়াত বাবস্থা কে আরও সহজ
করেছে। আমি অন্যন্নদের মধ্যে চা বাগানের ব্যবস্থাপক কেও ধন্যবাদ জানাই এবং যিনি আমাকে এবং আমার
স্ত্রীকে তাঁর প্রতিষ্ঠানে স্বাগত জানিয়েছেন, এবং চোখের মনি হিসেবে আপ্যায়ন করেছেন। আমাকে এটি
বলতেই হবে যে সত্যিই আমরা সিলেটের চা বাগান বেশ উপভোগ করেছি।

ডি ও: বাংলাদেশে তিন দশক পর আবারও একটি দূতাবাস পুনরায় খোলার অনুভূতি কেমন?

আর এল: আলজেরিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে যেমনটি খুব সংবেদনশীল এবং ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে,
বিশেষত সক্রিয় সংহতি এবং শ্রদ্ধার সাথে যেমন আলজেরিয়ার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হুয়ারি বোমেডিয়েন এবং
জাতির পিতা প্রয়াত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে ছিল। আমি এখানে বাংলাদেশী কর্তৃপক্ষকে এবং যারা
কাছে বা দূর থেকে আমার মিশনের কাজটি শুরু করতে সাহায্য করেছে তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।

ডি ও: ২০২১ সালে আপনি কীভাবে বাংলাদেশ-আলজেরিয়ার সম্পর্ককে মূল্যায়ন করবেন?

আর এল: আলজেরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্দান্ত রয়েছে। বাংলাদেশী ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তাদের সাথে আমার প্রথম যোগাযোগের সময় এবং বিশেষত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০
সালের ৫ ই মার্চ। আমি এই সম্পর্কের উৎকর্ষতার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছিলাম। আমার দেশের
রাষ্ট্রদূত হিসাবে, আমি সম্মান, বিবেচনা এবং সংহতির এই সম্পর্কটিকে ধরে রাখতে সক্ষম হতে চাই যা
ভাগ্যক্রমে আমাদের দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান।

বাংলাদেশে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত, মহামান্য রাবাহ লার্বি

ডি ও: আমরা অতীতে স্মরণীয় হওয়া বাংলাদেশের ৭১পরবর্তী প্রজন্মের পক্ষে এটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করি
এবং কীভাবে আলজেরিয়া ওআইসির সদস্য হওয়ার জন্য, বাংলাদেশকে সমর্থন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করেছিল? আমি আপনার কাছ থেকে একটি বিস্তারিত উত্তর পেতে চান?
আর এল: প্রকৃতপক্ষে, বাংলাদেশের ৭১পরবর্তী প্রজন্মের অতীতের প্রতিফলন করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অতীত
ব্যতীত কেউ ভবিষ্যত তৈরি করতে পারে না। আপনার প্রশ্নটি অবিকলভাবে, আপনি আমাকে এই সময়ের বিষয়ে
বিশদ ভাবে বলতে বলছেন। আমি উল্লেখ করতে চাই যে আমি খুব অল্প বয়সী হওয়ার কারণে এই সময়টি আমি
সাক্ষী হিসাবে অভিজ্ঞতা লাভ করি নি।

এখন, আজ রাষ্ট্রদূত হিসাবে, আপনি আমাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিস্তারিত কথা বলার করার সুযোগ দিয়েছেন

Leave a Comment

Your email address will not be published.